View VSAQ Question

(Q) 'পিটপিটে চোখ' শব্দটির মানে 'যে চোখ পিটপিট করে তাকায়'। এইরকম আরও পাঁচটি তৈরি করো। দেওয়া হলো-কুড়মুড়ে চানাচুর।

Ans : ঝকঝকে আকাশ, মুচমুচে মাছভাজা, চকচকে সোনা, টকটকে লাল, ঝিরঝিরে বৃষ্টি।

(Q) ঠিক বানানটি বেছে নাও:
১. মৎস্য/মৎস/মৎশ্য। ২. দুধের স্বর/দুধের সর/ দুধের শর। ৩. কাপন/কাঁপন/কাঁপণ। ৪. ঈশৎ/ইষৎ/ঈষ

Ans : ১. মৎস্য। ২. দুধের সর। ৩. কাঁপন। ৪. ঈষৎ।

(Q) নীচে দেওয়া শব্দগুলির সমার্থক শব্দ কবিতা থেকে খুঁজে নিয়ে লেখো: সামান্য, আনন্দ, মীন, নক্ষত্র, মুষিক।

Ans : সামান্য-ঈযৎ, অল্প। আনন্দ-পুলক। নক্ষত্র-তারা। মীন-মাছ, মৎস্য। মুষিক ইঁদুর।

(Q) একসঙ্গে অনেক প্রজাপতি থাকলে আমরা বলি 'প্রজাপতির ঝাঁক'। এইভাবে আর কী কী শব্দ তৈরি করা যায় শব্দঝুড়ি থেকে শব্দ নিয়ে নীচের শূন্যস্থানগুলি পূরণ করে দেখো দেখি। সারি, যূথ, ঝাঁক, দল, বহর, পাল।

Ans : ১. ভেড়ার পাল।২. হস্তী যুথ। ৩. সুপুরি গাছের সারি। ৪. কইমাছের ঝাঁক। ৫. নৌকার বহব। ৬. ছাত্রদের দল।

(Q) নীচের বিশেষ্যগুলির বিশেষণের রূপ লেখো: রং, চিত্র, মাঠ, লেখা, পুলক।

Ans : রং-রঙিন। চিত্র-চিত্রিত। মাঠ-মেঠো। লেখা-লিখিত। পুলক-পুলকিত।

(Q)
নীচের বিশেষণগুলির পরে উপযুক্ত বিশেষ্য বসিয়ে বাক্য রচনা করো:
১. ঈযৎ=ঈষৎ কম্পন। ২. বেজায়=বেজায় গরম। ৩. পিটপিটে=পিটপিটে চোখ।৪. পরম=পরম ধর্ম। ৫. নীল=নীল আকাশ। ৬. গোপন=গোপন কথা।

Ans : ১. ঈষৎ কম্পন-ভূমিকম্পে ঈষৎ কম্পন অনুভব হল। ২. বেজায় গরম-আজ বেজায় গরম পড়েছে। ৩. পিটপিটে চোখ-ছেলেটি পিটপিটে চোখে দেখতে লাগল। ৪. পরম ধর্ম-ক্ষমাই পরম ধর্ম । ৫. নীল আকাশ- এক পশলা বৃষ্টির পর নীল আকাশ দেখা গেলো। ৬. গোপন কথা-আজ তোমার সঙ্গে একটা গোপন কথা আছে।

(Q) বিপরীতার্থক শব্দ লেখো: গোপন, ঈষৎ, খুশি, পুরু, ঝগড়া।

Ans : গোপন-প্রকাশ। ঈষৎ-বৃহৎ, অধিক। খুশি-দুঃখী। পুরু-সরু, পাতলা। ঝগড়া- ভাব/সম্ভাব।

(Q) নিম্নরেখ অংশগুলির কারক বিভক্তি নির্ণয় করো:তিনটি শালিক ঝগড়া থামায়।

Ans : ঝগড়া-কর্মকারকে 'শূন্য' বিভক্তি।

(Q) নিম্নরেখ অংশগুলির কারক বিভক্তি নির্ণয় করো:গর্ত থেকে ইঁদুর, সেটাও পিটপিটে চোখ দেখছে চেয়ে।

Ans : গর্ত থেকে-অধিকরণ কারকে 'এ' বিভক্তি।

(Q) নিম্নরেখ অংশগুলির কারক বিভক্তি নির্ণয় করো:প্রজাপতির ঝাঁক চাইছে তাদের রাখি আমার আঁকায়।

Ans : আঁকায়-অধিকরণ কারকে 'শূন্য' বিভক্তি

(Q) নিম্নরেখ অংশগুলির কারক বিভক্তি নির্ণয় করো:এবার যেন তারার মালা খুব গোপনে নামছে কাছে।

Ans : তারার মালা-কর্মকারকে 'শূন্য' বিভক্তি

(Q) নিম্নরেখ অংশগুলির কারক বিভক্তি নির্ণয় করো:সেই তো আমার পদক পাওয়া।

Ans : পদক-কর্মকারকে 'শূন্য' বিভক্তি

(Q) বাক্য বাড়াও:আমি যখন আঁকি। (কী? কীভাবে?)

Ans : আমি যখন খেয়াল-খুশি মতো ছবি আঁকি।

(Q) বাক্য বাড়াও:চাঁদের দুধের সর জমে যায়। (কোথায়? কেমন?)

Ans : মাঠে পুরু চাঁদের দুধের সব জমে যায়।

(Q) বাক্য বাড়াও:পিটপিটে চোখ দেখছে চেয়ে। (কে? কোথা থেকে?)

Ans : ইদুরটা গর্ত থেকে পিটপিটে চোখ দেখছে চেয়ে।

(Q) বাক্য বাড়াও:ছড়া লেখার শুরু। (কার? কখন?)

Ans : বাতাসে ঈযৎ কাঁপন দিতেই আমার সন্ধেবেলা ছড়া লেখার শুরু।

(Q) বাক্য বাড়াও:'অ' লিখছে 'আ' লিখছে। (কারা? কোথায়?)

Ans : দশ জোনাকি অ লিখছে আ লিখছে বকুল গাছে।

(Q) একটি বাক্যে উত্তর দাও:কবি কখন ছবি আঁকেন?

Ans : কবি দুপুরবেলায় ছবি আঁকেন।

(Q) একটি বাক্যে উত্তর দাও:কখন তাঁর ছড়া লেখার শুরু?

Ans : বাতাস ঈষৎ কাঁপন দিলে তাঁর ছড়া লেখার শুরু।

(Q) একটি বাক্যে উত্তর দাও:তিনটি শালিক কী করে?

Ans : তিনটে শালিক ঝগড়া থামায়।

(Q) একটি বাক্যে উত্তর দাও:কে অবাক তাকায়?

Ans : অবাক তাকায় চড়ুই পাখিটি।

(Q) একটি বাক্যে উত্তর দাও:মাছরাঙা কী চায়?

Ans : মাছরাঙা তার নীল রংটি কবিকে ধার দিতে চায়।

(Q) একটি বাক্যে উত্তর দাও:প্রজাপতির ইচ্ছা কী?

Ans : প্রজাপতির কবির আঁকায় থাকার ইচ্ছা।

(Q) একটি বাক্যে উত্তর দাও:গর্তে কে থাকে?

Ans : গর্তে ইঁদুর থাকে।

(Q) একটি বাক্যে উত্তর দাও:চাঁদের পুরু দুধের সর কোথায় জমে?

Ans : চাঁদের পুরু দুধের সর মাঠে জমে।

(Q) একটি বাক্যে উত্তর দাও:কারা, কোথায় অ-আ লিখছে?

Ans : দশটি জোনাকি বকুল গাছে অ-আ লিখছে।

(Q) একটি বাক্যে উত্তর দাও:কবি কোন্ বিষয়কে 'পদক পাওয়া' মনে করেছেন?

Ans : ছড়া লেখার মধ্য দিয়েই পাঠকের কাছে পৌঁছে যাওয়াকেই কবি পদক পাওয়া মনে করেছেন।।

(Q) কবি যখন ছড়া লিখতে শুরু করেন তখন চারপাশের প্রকৃতিতে কী কী পরিবর্তন ঘটে?

Ans : যখন মাঠে চাঁদের দুধের সর পুরু হয়ে জমে যায় আর বাতাসে ঈষৎ কাঁপন দেয় তখন কবি ছড়া লিখতে শুরু করেন।

(Q) কবি যখন ছবি আঁকেন তখন কী কী ঘটনা ঘটে?

Ans : কবি যখন ছবি আঁকেন তখন তিনটি শালিখ তাদের ঝগড়া থামায়, চড়ুই পাখি অবাক হয়ে তাকায়, মাছধরা ভুলে গিয়ে মাছরাঙা পাখিটি তার নীল রংটি কবিকে ধার দিতে চায়। প্রজাপতির ঝাঁক রং-এর খাতায় তাদের রেখে দিতে চায়, আর ইঁদুর গর্ত থেকে বেরিয়ে পিটপিট করে কবিকে চেয়ে দেখে।

(Q) 'তিনটি শালিক ঝগড়া থামায়'-কোন্ কবির কোন্ কবিতায় এমন তিন শালিকের প্রসঙ্গ অন্যভাবে আছে?

Ans : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা 'সহজপাঠ' গ্রন্থে একটি কবিতায় তিনটি শালিখের প্রসঙ্গ রয়েছে। রবীন্দ্রনাথের কবিতাটিতে বলা হয়েছে তিনটি শালিখ রান্নাঘরের চালে ঝগড়া করে।

(Q) মাছরাঙা পাখি কেমন দেখতে? সে মৎস্য ভুলে যায় কেন?

Ans : মাছরাঙা পাখি নীল রঙের দেখতে। সে কবির ছবি আঁকা দেখে মাছ ধরা ভুলে যায় এবং কবিকে তার নীল রংটি ধার দিতে চায়।

(Q) 'রং-তুলিরা বেজায় খুশি আজ দুপুরে আমায় পেয়ে'-কবির এমন বক্তব্যের কারণ কী?-

Ans : কবি সবসময় ছবি আঁকেন না। তিনি সেদিন নিজের খুশখেয়ালে দুপুরবেলায় ছবি আঁকছেন এবং কবিকে পেয়ে রং-তুলিরা খেয়ালখুশি মতো রং করতে পারছে, তাই তারা বেজায় খুশি বলে কবির মনে হয়েছে।

(Q) 'অ' লিখছে 'আ' লিখছে-কারা কীভাবে এমন লিখছে? তাদের দেখে কী মনে হচ্ছে?

Ans : দশটি জোনাকি বকুল গাছে 'অ' 'আ' লিখছে। তাদের দেখে মনে হচ্ছে খুব গোপনে যেন এক তারার মালা কাছে নেমে আসছে

(Q) সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো:(ক) (পা/রং/খাতা) ছড়িয়ে খুশ-খেয়ালে আমি যখন চিত্র আঁকি। (খ) (মাছরাঙার/প্রজাপতির/শালিখের) ঝাঁক চাইছে তাদের রাখি আমার আঁকায়। (গ) ওই যে (পার্কে/মাঠে/দুরে) চাঁদের দুধের সর জমে যায় যখন পুরু। (ঘ) এবার যেন তারার মালা খুব ( নীরবে/ধীরে/গোপনে) নামছে কাছে। (ঙ) সেই তো আমার (প্রাইজ/পদক/মেডেল) পাওয়া।

Ans : (ক) রং, (খ) প্রজাপতির। (গ) মাঠে। (ঘ) গোপনে। (ঙ) পদক।

(Q) সমার্থক শব্দ লেখো: চিত্র, ঝগড়া, চাঁদ, পাখি, গাছ।

Ans : চিত্র-ছবি,পট। ঝগড়া-কলহ, বিবাদ। চাঁদ-শশী, চন্দ্র, নিশিপতি। পাখি-বিহগ, খগ। গাছ-বৃক্ষ, তরু, পাদপ।

(Q) কবিতায় বলা হয়েছে মাছরাঙা নীল রঙের পাখি। এইরকম একটি সবুজ ও একটি হলুদ পাখির নাম লেখো।

Ans : সবুজ পাখি-টিয়া। হলুদ পাখি-বেনেবউ।